খন্দকার সামসুন্নাহার চামেলী, জেহাদের বড় বোন
সম্পাদক ও প্রকাশক সাপ্তাহিক আজকের জেহাদ
আমি এসেছিলাম সামরিক স্বৈরাচারকে উৎখাত করার আন্দোলনে, কিন্তু বুকে গুলি নিয়ে আমি মৃত্যু পথযাত্রী, তাই আমি স্বৈরাচারের পতন দেখে যেতে পারলাম না, আমি তখনই শান্তি পাবো যখন আমার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সামরিক জনতার বিরুদ্ধে একটি সফল আন্দোলন গড়ে ওঠে স্বৈরাচারের পতন হবে। -জেহাদ
যদিও এই কথাগুলো জেহাদ বলেছিল ৯০ এর গণআন্দোলনে স্বৈরাচারের বুলেট বিদ্ধ অবস্থায় মৃত্যুর কাছাকাছি থেকে, ইতিহাসবিদরা ইতিহাস লিখেছেন বাঙালি জাতির জীবনে অনেক ইতিহাস রয়েছে, কিন্তু জেহাদ যে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে তা নজিরবিহীন। এ জাতি ধন্য জেহাদকে জন্ম দিয়ে, স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধবিশ্বরে জ্বালিয়ে দিয়ে গেল জাগরণের লক্ষ কোটি দীপাবলি । ইতিহাস কাঁপানো উত্তাল ও রক্তাক্ত সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত বিজয়ের পুরো ভাগে নাজির উদ্দিন জেহাদ চেতনায়ের রং মশাল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে সবখানে আগুনের পরশমণি চোয়াল প্রাণে প্রাণে।
মুক্তির মন্দির সোপান তলে জেহাদর আত্ম বলিদান ক্ষয়হীন চিরভাষ্যৎ তাই মৃত্যুহীন। জেহাদে জাতির নবজন্মের ঠিকানার সন্ধান, তাইতো মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত এদেশ ও জাতির কথাই বলেছে বলেছে, জাতির গণতান্ত্রিক অধিকারের কথা, অর্থনৈতিক মুক্তিসহ, অন্ন,বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার কথা। মৃত্যু বরণ করবে জেনেও মা ভাই বোনের সহ আপন জনকে স্মরণ করেনি তাদের কথাও বলেন জেহাদ। সে যেন পৃথিবীতে এসেছিল বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য। আমরা কি কেউ একবারও চিন্তা করি যে ছেলেটি চিরদিনের জন্য এ পৃথিবী থেকে চলে যাচ্ছে মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও জন্মদাত্রির মার কথাও বলেনি প্রত্যেকটা মানুষ একটু ব্যথা পেলেও মা বলে ডাকে, মাকে কাছে পেতে চায়। আর সেই মাকে দেখতে না চেয়ে সে দেখতে চেয়েছিল স্বৈরাচারের পতন, শুধু তার লাশটা মার কাছে পাঠাতে বলেছিল।
খন্দকার নাজিরউদ্দিন জেহাদ জন্মেছিল বাঙালি জাতির শেকল ছেড়ার অনলঝড়া দিনে। অত্যাচার-নিপীড়ন জ্বলে পুড়ে ছারখার হওয়া বাংলাদেশের সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে ওঠা আপমর জনতার বিদ্রোহ ও বিপ্লবের প্রাণ প্রবাহের মধ্য দিয়ে জেহাদ ভূমিষ্ঠ হয়েছিল।
এ কারণে মৃত্যুর হিমশীতল পরোয়ানা কে ছিন্ন করে ৯০ এর দশই অক্টোবর ঢাকার রাজপথে স্বৈরাচারের খুনি চক্রের গুলিতে কুড়ি বছরের জেহাদ ফুটন্ত টগবগে রক্ত িম গোলাপ হয়ে ঝরে পড়ার পর আপামর ছাত্র জনতাকে সাহস দীপ্ত করে তুলেছিল। নিজেদের মধ্যে দল-মত নির্বিশেষে স্বৈরাচার বিরোধী ঐক্যের ইতিহাস রাখিবন্ধনের রচনা করতে বাধ্য করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জেহাদ লাশ স্পর্শ করে সকল ছাত্র সংগঠনের এবং ডাকসুর নেতৃবৃন্দ সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের ব্যানারে আন্দোলন পরিচালনার ডাক দেন। জেহাদ লাশের পাশে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ছুটে এলে ছাত্র-ছাত্রীদের ঐক্যের ভিত ও দৃঢ় হয়। অপরাজেয় বাংলার পাদ দেশ থেকে ভূষিত হয় প্রথম ছাত্র ঐক্যের কর্মসূচি। আমি এসেছিলাম সামরিক স্বৈরাচারকে উৎখাত করার আন্দোলনে, কিন্তু বুকে গুলি নিয়ে আমি মৃত্যু পথযাত্রী, তাই আমি স্বৈরাচারের পতন দেখে যেতে পারলাম না, আমি তখনই শান্তি পাবো যখন আমার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সামরিক জনতার বিরুদ্ধে একটি সফল আন্দোলন গড়ে ওঠে স্বৈরাচারের পতন হবে।
-জেহাদ
যদিও এই কথাগুলো জেহাদ বলেছিল ৯০ এর গণআন্দোলনে স্বৈরাচারের বুলেট বিদ্ধ অবস্থায় মৃত্যুর কাছাকাছি থেকে, ইতিহাসবিদরা ইতিহাস লিখেছেন বাঙালি জাতির জীবনে অনেক ইতিহাস রয়েছে, কিন্তু জেহাদ যে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে তা নজিরবিহীন। এ জাতি ধন্য জেহাদকে জন্ম দিয়ে, স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধবিশ্বরে জ্বালিয়ে দিয়ে গেল জাগরণের লক্ষ কোটি দীপাবলি । ইতিহাস কাঁপানো উত্তাল ও রক্তাক্ত সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত বিজয়ের পুরো ভাগে নাজির উদ্দিন জেহাদ চেতনায়ের রং মশাল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে সবখানে আগুনের পরশমণি চোয়াল প্রাণে প্রাণে।
মুক্তির মন্দির সোপান তলে জেহাদর আত্ম বলিদান ক্ষয়হীন চিরভাষ্যৎ তাই মৃত্যুহীন। জেহাদে জাতির নবজন্মের ঠিকানার সন্ধান, তাইতো মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত এদেশ ও জাতির কথাই বলেছে বলেছে, জাতির গণতান্ত্রিক অধিকারের কথা, অর্থনৈতিক মুক্তিসহ, অন্ন,বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার কথা। মৃত্যু বরণ করবে জেনেও মা ভাই বোনের সহ আপন জনকে স্মরণ করেনি তাদের কথাও বলেন জেহাদ। সে যেন পৃথিবীতে এসেছিল বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য। আমরা কি কেউ একবারও চিন্তা করি যে ছেলেটি চিরদিনের জন্য এ পৃথিবী থেকে চলে যাচ্ছে মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও জন্মদাত্রির মার কথাও বলেনি প্রত্যেকটা মানুষ একটু ব্যথা পেলেও মা বলে ডাকে, মাকে কাছে পেতে চায়। আর সেই মাকে দেখতে না চেয়ে সে দেখতে চেয়েছিল স্বৈরাচারের পতন, শুধু তার লাশটা মার কাছে পাঠাতে বলেছিল।
খন্দকার নাজিরউদ্দিন জেহাদ জন্মেছিল বাঙালি জাতির শেকল ছেড়ার অনলঝড়া দিনে। অত্যাচার-নিপীড়ন জ্বলে পুড়ে ছারখার হওয়া বাংলাদেশের সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে ওঠা আপমর জনতার বিদ্রোহ ও বিপ্লবের প্রাণ প্রবাহের মধ্য দিয়ে জেহাদ ভূমিষ্ঠ হয়েছিল।
এ কারণে মৃত্যুর হিমশীতল পরোয়ানা কে ছিন্ন করে ৯০ এর দশই অক্টোবর ঢাকার রাজপথে স্বৈরাচারের খুনি চক্রের গুলিতে কুড়ি বছরের জেহাদ ফুটন্ত টগবগে রক্ত িম গোলাপ হয়ে ঝরে পড়ার পর আপামর ছাত্র জনতাকে সাহস দীপ্ত করে তুলেছিল। নিজেদের মধ্যে দল-মত নির্বিশেষে স্বৈরাচার বিরোধী ঐক্যের ইতিহাস রাখিবন্ধনের রচনা করতে বাধ্য করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জেহাদ লাশ স্পর্শ করে সকল ছাত্র সংগঠনের এবং ডাকসুর নেতৃবৃন্দ সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের ব্যানারে আন্দোলন পরিচালনার ডাক দেন। জেহাদ লাশের পাশে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ছুটে এলে ছাত্র-ছাত্রীদের ঐক্যের ভিত ও দৃঢ় হয়। অপরাজেয় বাংলার পাদ দেশ থেকে ভূষিত হয় প্রথম ছাত্র ঐক্যের কর্মসূচি। ছাত্ররা ডাক দেয় স্বৈরাচারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের ঘরে না ফেরার। ভিত কেঁপে ওঠে স্বৈরাচারের। মরিয়া হয়ে ওঠে আন্দোলন নশ্চাত করার জন্য। তাতে ছাত্র-জনতার বাঁধন আরো শক্ত হয়। একসাথে হাতের রক্তের চিহ্ন ধরে অগণিত জেহাদ জড়িয়ে পরে স্বৈরাচারী বিরোধী আন্দোলনে আর জেহাদ প্রথিত হয় দুর্জয় জনতার দুর্গম যাত্রার মাইলফলক হিসেবে।
ছোট্ট একটি গ্রাম নবগ্রাম ঢাকার দিনাজপুর মহাসড়কের দুধারে মাত্র কয়েকটা বাড়ি নিয়ে গ্রামটি গঠিত, নতুনগ্রাম। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন গ্রামটি। সেই ছোট্ট সুন্দর গ্রামের ছেলে জেহাদ ভালো নাম খন্দকার নাজির উদ্দিন জেহাদ, জন্মস্থান ও কবরস্থান ওই নবগ্রামে। ছোটবেলা থেকেই একটা কথা বলতো জেহাদ আমরা কখনো যদি বলতাম জেহাদ মানে কি তুমি কি যুদ্ধ করবে? কার সাথে যুদ্ধ করবে ইত্যাদি। জেহাদ বলতো অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি জিহাদ ঘোষণা করব ইনশাআল্লাহ। সব কাজে এবং কথায় আল্লাহর উপর ভরসা ছিল তার যার কারণে ইনশাল্লাহ শব্দ প্রায় কথাতেই বলতো।
লেখাপড়াতে ছোটবেলা থেকেই জেহাদ মেধাবী ছাত্র ছিল। সৎ ও সংবেদনশীল চরিত্রের অধিকারী ছিল।বয়স বাড়ার সাথে সাথে তার মধ্যে বহুমুখী প্রতিভার প্রকাশ ঘটে। রাআমি এসেছিলাম সামরিক স্বৈরাচারকে উৎখাত করার আন্দোলনে, কিন্তু বুকে গুলি নিয়ে আমি মৃত্যু পথযাত্রী, তাই আমি স্বৈরাচারের পতন দেখে যেতে পারলাম না, আমি তখনই শান্তি পাবো যখন আমার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সামরিক জনতার বিরুদ্ধে একটি সফল আন্দোলন গড়ে ওঠে স্বৈরাচারের পতন হবে।
-জেহাদ
যদিও এই কথাগুলো জেহাদ বলেছিল ৯০ এর গণআন্দোলনে স্বৈরাচারের বুলেট বিদ্ধ অবস্থায় মৃত্যুর কাছাকাছি থেকে, ইতিহাসবিদরা ইতিহাস লিখেছেন বাঙালি জাতির জীবনে অনেক ইতিহাস রয়েছে, কিন্তু জেহাদ যে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে তা নজিরবিহীন। এ জাতি ধন্য জেহাদকে জন্ম দিয়ে, স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধবিশ্বরে জ্বালিয়ে দিয়ে গেল জাগরণের লক্ষ কোটি দীপাবলি । ইতিহাস কাঁপানো উত্তাল ও রক্তাক্ত সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত বিজয়ের পুরো ভাগে নাজির উদ্দিন জেহাদ চেতনায়ের রং মশাল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে সবখানে আগুনের পরশমণি চোয়াল প্রাণে প্রাণে।
মুক্তির মন্দির সোপান তলে জেহাদর আত্ম বলিদান ক্ষয়হীন চিরভাষ্যৎ তাই মৃত্যুহীন। জেহাদে জাতির নবজন্মের ঠিকানার সন্ধান, তাইতো মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত এদেশ ও জাতির কথাই বলেছে বলেছে, জাতির গণতান্ত্রিক অধিকারের কথা, অর্থনৈতিক মুক্তিসহ, অন্ন,বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার কথা। মৃত্যু বরণ করবে জেনেও মা ভাই বোনের সহ আপন জনকে স্মরণ করেনি তাদের কথাও বলেন জেহাদ। সে যেন পৃথিবীতে এসেছিল বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য। আমরা কি কেউ একবারও চিন্তা করি যে ছেলেটি চিরদিনের জন্য এ পৃথিবী থেকে চলে যাচ্ছে মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও জন্মদাত্রির মার কথাও বলেনি প্রত্যেকটা মানুষ একটু ব্যথা পেলেও মা বলে ডাকে, মাকে কাছে পেতে চায়। আর সেই মাকে দেখতে না চেয়ে সে দেখতে চেয়েছিল স্বৈরাচারের পতন, শুধু তার লাশটা মার কাছে পাঠাতে বলেছিল।
খন্দকার নাজিরউদ্দিন জেহাদ জন্মেছিল বাঙালি জাতির শেকল ছেড়ার অনলঝড়া দিনে। অত্যাচার-নিপীড়ন জ্বলে পুড়ে ছারখার হওয়া বাংলাদেশের সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে ওঠা আপমর জনতার বিদ্রোহ ও বিপ্লবের প্রাণ প্রবাহের মধ্য দিয়ে জেহাদ ভূমিষ্ঠ হয়েছিল।
এ কারণে মৃত্যুর হিমশীতল পরোয়ানা কে ছিন্ন করে ৯০ এর দশই অক্টোবর ঢাকার রাজপথে স্বৈরাচারের খুনি চক্রের গুলিতে কুড়ি বছরের জেহাদ ফুটন্ত টগবগে রক্ত িম গোলাপ হয়ে ঝরে পড়ার পর আপামর ছাত্র জনতাকে সাহস দীপ্ত করে তুলেছিল। নিজেদের মধ্যে দল-মত নির্বিশেষে স্বৈরাচার বিরোধী ঐক্যের ইতিহাস রাখিবন্ধনের রচনা করতে বাধ্য করে।
“ছাত্ররা ডাক দেয় স্বৈরাচারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের ঘরে না ফেরার“
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জেহাদ লাশ স্পর্শ করে সকল ছাত্র সংগঠনের এবং ডাকসুর নেতৃবৃন্দ সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের ব্যানারে আন্দোলন পরিচালনার ডাক দেন। জেহাদ লাশের পাশে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ছুটে এলে ছাত্র-ছাত্রীদের ঐক্যের ভিত ও দৃঢ় হয়। অপরাজেয় বাংলার পাদ দেশ থেকে ভূষিত হয় প্রথম ছাত্র ঐক্যের কর্মসূচি। ছাত্ররা ডাক দেয় স্বৈরাচারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের ঘরে না ফেরার। ভিত কেঁপে ওঠে স্বৈরাচারের। মরিয়া হয়ে ওঠে আন্দোলন নশ্চাত করার জন্য। তাতে ছাত্র-জনতার বাঁধন আরো শক্ত হয়। একসাথে হাতের রক্তের চিহ্ন ধরে অগণিত জেহাদ জড়িয়ে পরে স্বৈরাচারী বিরোধী আন্দোলনে আর জেহাদ প্রথিত হয় দুর্জয় জনতার দুর্গম যাত্রার মাইলফলক হিসেবে।
“জেহাদ বলতো অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি জিহাদ ঘোষণা করব ইনশাআল্লাহ“
ছোট্ট একটি গ্রাম নবগ্রাম ঢাকার দিনাজপুর মহাসড়কের দুধারে মাত্র কয়েকটা বাড়ি নিয়ে গ্রামটি গঠিত, নতুনগ্রাম। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন গ্রামটি। সেই ছোট্ট সুন্দর গ্রামের ছেলে জেহাদ ভালো নাম, খন্দকার নাজির উদ্দিন জেহাদ, জন্মস্থান ও কবরস্থান ওই নবগ্রামে। ছোটবেলা থেকেই একটা কথা বলতো জেহাদ আমরা কখনো যদি বলতাম জেহাদ মানে কি তুমি কি যুদ্ধ করবে? কার সাথে যুদ্ধ করবে ইত্যাদি। জেহাদ বলতো অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি জিহাদ ঘোষণা করব ইনশাআল্লাহ। সব কাজে এবং কথায় আল্লাহর উপর ভরসা ছিল তার যার কারণে ইনশাল্লাহ শব্দ প্রায় কথাতেই বলতো।
লেখাপড়াতে ছোটবেলা থেকেই জেহাদ মেধাবী ছাত্র ছিল। সৎ ও সংবেদনশীল চরিত্রের অধিকারী ছিল।বয়স বাড়ার সাথে সাথে তার মধ্যে বহুমুখী প্রতিভার প্রকাশ ঘটে। রাজনীতি ও সমাজসেবায় অত্র এলাকায় তার জুড়ি ছিল না। সমাজসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখত সব সময়। সেই জেহাদ কথা লিখতে আরম্ভ করলে শেষ হবে কবে তা বলা মুশকিল। কারণ ওর ভিতরে এত প্রতিভা এবং এত গুণ ছিল এলাকার লোক ছাড়া অন্যরা সহজে বিশ্বাস করবে না। একজন মানুষের এত গুণ থাকে না কিন্তু জেহাদের ছিল। আর সে বেশিদিন বেঁচে থাকবে না বলেই হয়তো আল্লাহ তাকে বহুমুখী প্রতিবায় প্রতিভান্বিত করে পাঠিয়েছিলেন।জনীতি ও সমাজসেবায় অত্র এলাকায় তার জুড়ি ছিল না। সমাজসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখত সব সময়। সেই জেহাদ কথা লিখতে আরম্ভ করলে শেষ হবে কবে তা বলা মুশকিল। কারণ ওর ভিতরে এত প্রতিভা এবং এত গুণ ছিল এলাকার লোক ছাড়া অন্যরা সহজে বিশ্বাস করবে না। একজন মানুষের এত গুণ থাকে না কিন্তু জেহাদের ছিল। আর সে বেশিদিন বেঁচে থাকবে না বলেই হয়তো আল্লাহ তাকে বহুমুখী প্রতিবায় প্রতিভান্বিত করে পাঠিয়েছিলেন। ভিত কেঁপে ওঠে স্বৈরাচারের। মরিয়া হয়ে ওঠে আন্দোলন নশ্চাত করার জন্য। তাতে ছাত্র-জনতার বাঁধন আরো শক্ত হয়। একসাথে হাতের রক্তের চিহ্ন ধরে অগণিত জেহাদ জড়িয়ে পরে স্বৈরাচারী বিরোধী আন্দোলনে আর জেহাদ প্রথিত হয় দুর্জয় জনতার দুর্গম যাত্রার মাইলফলক হিসেবে।
ছোট্ট একটি গ্রাম নবগ্রাম ঢাকার দিনাজপুর মহাসড়কের দুধারে মাত্র কয়েকটা বাড়ি নিয়ে গ্রামটি গঠিত, নতুনগ্রাম। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন গ্রামটি। সেই ছোট্ট সুন্দর গ্রামের ছেলে জেহাদ ভালো নাম খন্দকার নাজির উদ্দিন জেহাদ, জন্মস্থান ও কবরস্থান ওই নবগ্রামে। ছোটবেলা থেকেই একটা কথা বলতো জেহাদ আমরা কখনো যদি বলতাম জেহাদ মানে কি তুমি কি যুদ্ধ করবে? কার সাথে যুদ্ধ করবে ইত্যাদি। জেহাদ বলতো অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি জিহাদ ঘোষণা করব ইনশাআল্লাহ। সব কাজে এবং কথায় আল্লাহর উপর ভরসা ছিল তার যার কারণে ইনশাল্লাহ শব্দ প্রায় কথাতেই বলতো।
লেখাপড়াতে ছোটবেলা থেকেই জেহাদ মেধাবী ছাত্র ছিল। সৎ ও সংবেদনশীল চরিত্রের অধিকারী ছিল।বয়স বাড়ার সাথে সাথে তার মধ্যে বহুমুখী প্রতিভার প্রকাশ ঘটে। রাজনীতি ও সমাজসেবায় অত্র এলাকায় তার জুড়ি ছিল না। সমাজসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখত সব সময়। সেই জেহাদ কথা লিখতে আরম্ভ করলে শেষ হবে কবে তা বলা মুশকিল। কারণ ওর ভিতরে এত প্রতিভা এবং এত গুণ ছিল এলাকার লোক ছাড়া অন্যরা সহজে বিশ্বাস করবে না। একজন মানুষের এত গুণ থাকে না কিন্তু জেহাদের ছিল। আর সে বেশিদিন বেঁচে থাকবে না বলেই হয়তো আল্লাহ তাকে বহুমুখী প্রতিবায় প্রতিভান্বিত করে পাঠিয়েছিলেন।